Human Rights logo

আল্লাহ্‌ কে যারা বিশ্বাস করেন না তাদের জন্য কিছু কথা 
রুমানিয়ার এক ভার্সিটিতে একজন নাস্তিক দার্শনিক লেকচার দিচ্ছিলো, বিষয় ছিলো: ঈশ্বর বলতে কিছু নাই।

তো লেকচারার বললো: তোমরা সহজ ভাবে বুঝার চেস্টা করো, যা দেখবে তাই বিশ্বাস করবে, যা দেখবে না, তা বিশ্বাসও করবে না, যা দেখো নাই তা কেনো বিশ্বাস করবে? কিসের উপর ভরসা করে বিশ্বাস করে?

ক্লাসে একজন মুসলিম ছাত্র ছিলো, সে দাড়িয়ে স্যারকে জিগ্যেস করলো, আপনিকি কথাগুলা সেন্সের সাথে বলেছেন না সেন্স ছাড়া? তখন লেকচারার বলে অবশ্যই সেন্স নিয়ে বলেছি, আমি তো সহজ একটি বিষয় নিয়ে কথা বললাম এবং তা যুক্তিসংগতও, যা দেখবো তা বিশ্বাস করবো, যা দেখবো না তা বিশ্বাসও করবো না, এতে সেন্সহীনতার প্রশ্ন কেনো?

তখন মুসলিম ছাত্রটি বলে: স্যার, আপনি সেন্সহীন একজন মানুষ, যদি বলেন, আপনার সেন্স আছে, তো আপনার সেন্স দেখান, আপনি পারবেন না, কিন্তু আপনার সেন্স আছে,

স্যার, আপনি বাতাস আছে বলে বিশ্বাস করেন? লেকচারার বলে: হে করি! তখন ছাত্র বলে, তাহলে আমাকে বাতাস দেখান? আপনি পারবেন না, স্যার, কিন্তু বাতাস ঠিকই আছে,

স্যার! আপনি কিসের দ্বারা বেচে আছেন? নিশ্চয় আপনার ভিতরে প্রাণ আছে বলেই? তো আমাকে প্রাণ দেখান তো? পারবেন না, স্যার! কিন্তু আপনার প্রাণ আছে,

এই বিষয়গুলা একটাও তো দেখা যায় না, তো কেনো বিশ্বাস করেন? আপনি পারবেন? এগুলাকে অস্বীকার করতে? পারবেন না।

ধরুন আপনি একটি জঙ্গলে গেলেন, চোখের সামনে বিশালাকার গোল পায়ের ছাপ দেখলেন, তখন আপনি বলবেন এগুলা হাতির পায়ের ছাপ, আপনিকি হাতি না দেখে তা কিভাবে বললেন? কেনো বিশ্বাস করলেন? আরেকটু এগিয়ে একটা কুঁড়েঘর দেখতে পান, তো আপনি কী বলবেন, এগুলা জঙ্গলের প্রাণীরা বানিয়েছে? নাকি বলবেন কোনো মানুষ এসে বানিয়েছিলো? আপনি তো কোনো মানুষ আসতে দেখেন নাই? তো কেনো তা বিশ্বাস করলেন? আরেকটু এগিয়ে গিয়ে দেখতে পেলেন একটা গাছে লেখা আছে: জন বোল্ট, আপনিকি তা বিশ্বাস করবেন না? তো কেনো বিশ্বাস করবেন? আপনি তো জনকে দেখেন নি?

এতগুলা বিষয় যদি আপনি না দেখে আপনার বুদ্ধি দ্বারা বিশ্বাস করতে পারেন, তো এই আকাশ, পৃথিবী দেখে বিশ্বাস করতে পারেন না, যে এরজন্য একজন স্রষ্টা আছেন???

ছাত্রের এই যুক্তিপূর্ণ প্রশ্নগুলা শোনে স্যার থমকে যায়, পরে "তার ভুল বুঝতে পেরে মুসলমান হয়ে যান। আলহামদুলিল্লাহ।

শারিফুল ইসলাম রুমন

আল্লাহ্‌ কে যারা বিশ্বাস করেন না তাদের জন্য কিছু কথা

আল্লাহ্‌ কে যারা বিশ্বাস করেন না তাদের জন্য কিছু কথা

রুমানিয়ার এক ভার্সিটিতে একজন


নাস্তিক দার্শনিক লেকচার দিচ্ছিলো, বিষয় ছিলো: ঈশ্বর বলতে কিছু নাই।

তো লেকচারার বললো: তোমরা সহজ ভাবে বুঝার চেস্টা করো, যা দেখবে তাই বিশ্বাস করবে, যা দেখবে না, তা বিশ্বাসও করবে না, যা দেখো নাই তা কেনো বিশ্বাস করবে? কিসের উপর ভরসা করে বিশ্বাস করে?

ক্লাসে একজন মুসলিম ছাত্র ছিলো, সে দাড়িয়ে স্যারকে জিগ্যেস করলো, আপনিকি কথাগুলা সেন্সের সাথে বলেছেন না সেন্স ছাড়া? তখন লেকচারার বলে অবশ্যই সেন্স নিয়ে বলেছি, আমি তো সহজ একটি বিষয় নিয়ে কথা বললাম এবং তা যুক্তিসংগতও, যা দেখবো তা বিশ্বাস করবো, যা দেখবো না তা বিশ্বাসও করবো না, এতে সেন্সহীনতার প্রশ্ন কেনো?

তখন মুসলিম ছাত্রটি বলে: স্যার, আপনি সেন্সহীন একজন মানুষ, যদি বলেন, আপনার সেন্স আছে, তো আপনার সেন্স দেখান, আপনি পারবেন না, কিন্তু আপনার সেন্স আছে,

স্যার, আপনি বাতাস আছে বলে বিশ্বাস করেন? লেকচারার বলে: হে করি! তখন ছাত্র বলে, তাহলে আমাকে বাতাস দেখান? আপনি পারবেন না, স্যার, কিন্তু বাতাস ঠিকই আছে,

স্যার! আপনি কিসের দ্বারা বেচে আছেন? নিশ্চয় আপনার ভিতরে প্রাণ আছে বলেই? তো আমাকে প্রাণ দেখান তো? পারবেন না, স্যার! কিন্তু আপনার প্রাণ আছে,

এই বিষয়গুলা একটাও তো দেখা যায় না, তো কেনো বিশ্বাস করেন? আপনি পারবেন? এগুলাকে অস্বীকার করতে? পারবেন না।

ধরুন আপনি একটি জঙ্গলে গেলেন, চোখের সামনে বিশালাকার গোল পায়ের ছাপ দেখলেন, তখন আপনি বলবেন এগুলা হাতির পায়ের ছাপ, আপনিকি হাতি না দেখে তা কিভাবে বললেন? কেনো বিশ্বাস করলেন? আরেকটু এগিয়ে একটা কুঁড়েঘর দেখতে পান, তো আপনি কী বলবেন, এগুলা জঙ্গলের প্রাণীরা বানিয়েছে? নাকি বলবেন কোনো মানুষ এসে বানিয়েছিলো? আপনি তো কোনো মানুষ আসতে দেখেন নাই? তো কেনো তা বিশ্বাস করলেন? আরেকটু এগিয়ে গিয়ে দেখতে পেলেন একটা গাছে লেখা আছে: জন বোল্ট, আপনিকি তা বিশ্বাস করবেন না? তো কেনো বিশ্বাস করবেন? আপনি তো জনকে দেখেন নি?

এতগুলা বিষয় যদি আপনি না দেখে আপনার বুদ্ধি দ্বারা বিশ্বাস করতে পারেন, তো এই আকাশ, পৃথিবী দেখে বিশ্বাস করতে পারেন না, যে এরজন্য একজন স্রষ্টা আছেন???

ছাত্রের এই যুক্তিপূর্ণ প্রশ্নগুলা শোনে স্যার থমকে যায়, পরে "তার ভুল বুঝতে পেরে মুসলমান হয়ে যান। আলহামদুলিল্লাহ।

শারিফুল ইসলাম রুমন

Amar prothom slideshow

এখানে আরও তিনটি আয়াত উল্লেখ করা প্রয়োজন, যেখানে হারাম কাজের বিবরণ দিয়ে তা অনুধাবন করতে, স্মরণ করতে সর্বোপরি তা থেকে মুক্ত থাকতে বলা হয়েছে।

তাকওয়া বা আল্লাহ ভীতি ! এবং সমাজ এবং বেক্তি জীবনে তাকওয়া

আল্লাহ কে  চেনার উপায়